কাতিলা খাওয়ার নিয়ম | কাতিলা গাম কখন খেতে হয় | কাতিলা গমের দাম | তালমাখনা ও কাতিলা গাম | কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায় | কাতিলা গামের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সূচি পত্র দেখুন
কাতিলা খাওয়ার নিয়ম
খাওয়ার নিয়ম হলো, অল্প একটু কাতিলা গম ভিজিয়ে রাখলে এটা জেলের মত হয়ে যাবে।
তখন খেলে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও শরীরের দুর্বলতা কাটাতে কাতিলা গাম খাওয়া উপকারী। পনিতে ভিজিয়ে খেতে সমস্যা হলে দুধ দিয়েও খেতে পারেন।
কাতিলা গম পুরুষের যৌন শক্তি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। ইসবগুলের ভুশি, কাতিলা গম,অশ্বদানা, কালোজিরা ও তালমাখনা দিয়ে মিশ্রন তৈরী করে যৌন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আশা করি কাতিলা গাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। চলুন আরো পড়ি কাতিলা গাম খাওয়ার নিয়ম ও দাম সম্পর্কে। কাতিলা গাম এর দাম কত?
কাতিলা গাম একটি উদ্ভিদ, গন্ধহীন, স্বাদহীন, পলিস্যাকারাইডের পানির দ্রবণীয় মিশ্রণ যা উদ্ভিদের শিকড় থেকে শুকিয়ে সংগ্রহ করা হয়।
কাতিলা খাওয়ার উপকারিতা কি
ক) শরীর শীতল করে
আপনি নিয়ম করে ২ বেলা কাতিলা গাম পানিতে ভিজিয়ে তাতে লেবু, একটু মধু, তালমিছরি বা লাল চিনি মিশিয়ে সেবন করেন তাতে শরীর শীতল হবে ও সারাদিনের ক্লান্তি কেটে যাবে । এছাড়াও, গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরম যারা সহ্য করতে পারেন না এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন ব্যক্তির জন্য কাতিলা গাম হতে পারে অত্যন্ত উপকারি।
খ) কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে
আপনি নিয়ম করে ২ বেলা কাতিলা গাম পানিতে ভিজিয়ে তাতে লেবু, একটু মধু, তালমিছরি বা লাল চিনি মিশিয়ে সেবন করেন তাতে শরীর শীতল হবে ও সারাদিনের ক্লান্তি কেটে যাবে । এছাড়াও, গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরম যারা সহ্য করতে পারেন না এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন ব্যক্তির জন্য কাতিলা গাম হতে পারে অত্যন্ত উপকারি।
খ) কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে
- অন্ত্রের স্বাস্থ্য এবং হজমের জন্য কাতিলা গাম অত্যন্ত উপকারী। এর রয়েছে রেচক প্রভাব যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত এনজাইম খাবার হজম সহজ করে এবং মলত্যাগকে নিয়মিত করে।
- কাতিলা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজম উন্নত করে। এর উচ্চ ফাইবার আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট পূর্ণ রাখে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে শরীরের উপকার করে।
গ) ত্বক ও চুলের যত্নে কাতিলা গাম
- কাতিলা গামের অ্যান্টি-এজিং এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে কাজ করে। পিম্পলের দূর করার জন্যও উপকারী। এটি পিম্পলের ক্ষত নিরাময় এবং দাগ কমায়। এটি ব্রণ, ব্রেকআউট, ত্বকের পিগমেন্টেশন এবং পোড়া থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
- কাতিলা আপনার চুলের স্বাস্থ্যেরও উপকার করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকায় চুল পড়ার সমস্যার ক্ষেত্রে সাহায্য করে।ক) শরীর শীতল করে
- আপনি নিয়ম করে ২ বেলা কাতিলা গাম পানিতে ভিজিয়ে তাতে লেবু, একটু মধু, তালমিছরি বা লাল চিনি মিশিয়ে সেবন করেন তাতে শরীর শীতল হবে ও সারাদিনের ক্লান্তি কেটে যাবে । এছাড়াও, গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরম যারা সহ্য করতে পারেন না এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন ব্যক্তির জন্য কাতিলা গাম হতে পারে অত্যন্ত উপকারি।
খ) কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে
- অন্ত্রের স্বাস্থ্য এবং হজমের জন্য কাতিলা গাম অত্যন্ত উপকারী। এর রয়েছে রেচক প্রভাব যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত এনজাইম খাবার হজম সহজ করে এবং মলত্যাগকে নিয়মিত করে।
- কাতিলা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজম উন্নত করে। এর উচ্চ ফাইবার আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট পূর্ণ রাখে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে শরীরের উপকার করে।
ত্বক ও চুলের যত্নে কাতিলা গাম
- কাতিলা গামের অ্যান্টি-এজিং এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে কাজ করে। পিম্পলের দূর করার জন্যও উপকারী। এটি পিম্পলের ক্ষত নিরাময় এবং দাগ কমায়। এটি ব্রণ, ব্রেকআউট, ত্বকের পিগমেন্টেশন এবং পোড়া থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
- কাতিলা আপনার চুলের স্বাস্থ্যেরও উপকার করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকায় চুল পড়ার সমস্যার ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
কাতিলা খাওয়ার উপকারিতা কি,
কাতিলা গাম কখন খেতে হয়,
কাতিলা গাছের ছবি,
তালমাখনা ও কাতিলা গম,
কাতিলা গাম শিলাজিৎ,
কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায়,
কাতিলা গাম উইকিপিডিয়া,
কাতিলা গমের দাম
কাতিলা গাম কখন খেতে হয়,
কাতিলা গাছের ছবি,
তালমাখনা ও কাতিলা গম,
কাতিলা গাম শিলাজিৎ,
কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায়,
কাতিলা গাম উইকিপিডিয়া,
কাতিলা গমের দাম