জিনসিন সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া | জিনসিন খাওয়ার নিয়ম

জিনসিন খাওয়ার নিয়ম

আপনাদের কে এটা মূলত ডাক্তাররা সকালে দুই চামচ এবং রাতে দু’চামচ প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য দিয়ে থাকেন|

তো মূলত যারা সেবন করবেন তারা যদি ২০বছরের  উর্ধে হন বা ২২বছরের  উর্ধে হন তারা প্রতি রাতে যেহেতু বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ রাত্রে সহবাস করতে থাকেন বা যৌনমিলন করে থাকে তারা অবশ্যই প্রতিরাতে একবারে তিন চামচ সেবন করবেন। 

অবশ্যই এটা সেবনের পরে কুসুম কুসুম গরম পানি বা দুধ অথবা অথবা কিছু পরিমাণে মধু অবশ্যই খাবেন। তারপরে আপনি খাবেন আপনার সহবাসের এক থেকে দেড় ঘন্টা পূর্বে এটা খাবেন এক থেকে দেড় ঘন্টা পূর্বে খাবেন তাহলে আশা করছি ২০ থেকে ২৫ মিনিট আপনি নির্দ্বিধায় সহবাস করতে পারবেন.।

খুব সুন্দর ভাবে করতে পারবেন। আদ্যাশক্তির আসবে আপনার শরীরের মধ্যে এটাই হচ্ছে মূল কথা। তো যাদের বয়স 40 এর উর্দ্ধে যারা আছেন তারা মূলত এটা চার চামচ খাবেন ঠিক আছে। এটা আবার মাত্রাতিরিক্ত পুরা এক বোতল খেয়ে ফেলবেন না। তাহলে কিন্তু মানে কি বলবো টনটন হয়ে থাকবে সারারাত বুঝতে পরলেন। 

জিনসিন সিরাপ  এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

তো চলুন কথা বলা যাক জিনসিন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে।এটি একটি ইউনানী ওষুধ এবং এটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত নয়।এটির ভেতর এমন কিছু উপাদন রয়েছে যা কিনা স্বাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক।যৌন উত্তেজক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পকে আজ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো।এ জিনসিন সেবন করলে আপনার যে সকল সমস্যা দেখা দেবে তা হলোঃ
  • কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
  • প্রচুর পরিমাণে বাতের  ব্যথা  হতে পারে
  • লিভার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ক্যানসার এর মতন মরন ব্যাধি রোগ হতে পারে
  • ব্লাড প্রেশার বেরে যেতে পারে এবং উচ্চ রক্ত চাপের ফলে আপনার মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।
  • শরীলে জালা পোড়া ভাব অনুভব করতে পারেন।
  • জিনসিন সেবনের ফলে আপনি গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এছাড়াও আরও অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনি যদি এই জিনসিন সিরাপ মাত্রা অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার যৌন ক্ষমতা চিরতরে হারাতে পারেন। এছাড়া আপনি ধীরে ধীরে দুর্বল হতে থাকবেন। খাবার রুচি নষ্ট হয়ে যাবে এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের বাসা বাধতে আরম্ভ করবে।
তাই আমার মতে এই ধরণের যৌন উত্তেজক ওষুধ খেয়ে সামরিক সময়ে জন্য স্ত্রীকে আনন্দ দেওয়ার থেকে। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যতোটুকু দান করেছেন ততটুকু নিয়ে সন্তুষ্ট থাকাই ভালো।
আপনার যদি এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হন এবং তিনি আপনাকে দেখে আপনার রোগকে পর্যালোচনা করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করবেন এটাই আপনার জন্য সবথেকে ভালো উপায় হবে।

Leave a Comment